Submarines work by utilizing a combination of buoyancy and propulsion systems to navigate and operate underwater. Submarines are capable of submerging and resurfacing by adjusting their ballast tanks to control buoyancy, allowing them to dive or rise as needed.
Additionally, submarines use a combination of diesel engines or nuclear reactors and electric motors for propulsion, with the ability to store and generate their own breathable air supply and recycle carbon dioxide. Sonar systems help submarines detect and navigate underwater, while periscopes provide visual observation when surfaced.
With these working mechanisms, submarines play a critical role in naval warfare and exploration of the oceans.
সাবমেরিনের কাঠামো ও ডিজাইন
সাবমেরিন হলো এমন একটি নৌকা যা জলের ভেতরে চলার সময় শক্তিশালী হলোর সাহায্যে নির্মিত হয়ে থাকে। এই নৌকা অনুযায়ী উত্তাপ নাড়াতে হয় ধাপধাপের মত নৌকার কার্যকলাপ। সাবমেরিনের কাঠামো ও ডিজাইনে সামগ্রিকভাবে উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয় যাতে এটি একটি কঠিন সামরিক বিপর্যয়ের মার্জিত হতে পারে।
সাবমেরিনের বাহ্যিক গঠন
একটি সাবমেরিন কাঠামো উল্লেখযোগ্যভাবে বিভক্ত হয়ে থাকে এবং বিভিন্ন অংশের সঠিক সংযোগের মাধ্যমে খুব গঠিত হয়ে থাকে। এটি কোনও একটি শক্তিশালী ধীরগতি চালক মেশিনের অংশ যা সহজেই পরিবহন করতে পারে। সাবমেরিনের বাহ্যিক গঠনটি সাহায্য করে নৌকাটি ডিপ সাবমেরিন হতে নৌকাটি সামান্য পানিতেও চলতে পারে এবং ভালো ভাবে সংরক্ষণ করতে পারে।
ভিতরের বিন্যাস ও ব্যবহৃত উপকরণ
সাবমেরিনের ভিতরে অনেকগুলি উপকরণ এবং সঞ্চালনাধীন পদার্থ রয়েছে। নৌকাটি একটি মহাযান্ত্রিক তৃতীয় জগতেও উপকরণ রাখে, যেটি নৌকাটি সাধারণত যে সাধ্যতা দেয় না। এছাড়াও সাবমেরিন যে প্রদীপ্তিকর বেশি মাত্রার সাথে একই স্থানে থাকতে পারে সেজন্য সেখানে উন্নত শ্রীমতিসম্পন্ন পরিবেশ ব্যবহার করে এবং কাঠাল দিয়ে প্রথম তৃতীয় আদান-প্রদানকে প্রদর্শন করে।
জলচাপের প্রতিরোধক ক্ষমতা ও শক্তি
সাবমেরিনের একটি গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হলো এর জলচাপের প্রতিরোধক ক্ষমতা। সাবমেরিন একটি বিশেষ কোষে নীচের পানিকে প্রতিরোধ করতে পারে যা যুক্তিযোগের মাধ্যমে জলচাপের প্রতিরোধের মাধ্যমে আরো উন্নত হয়ে যায়। সাধারণত সাবমেরিনে নির্দিষ্ট পরিমাণ মানির ব্যবহার করা হয় যাতে সাবমেরিনের ঘনত্বও ভালভাবে বজায় রাখা যায়। এছাড়াও সাবমেরিন শক্তিশালী ব্যাটারিতে সংগ্রহিত সঞ্চয় পুনর্জন্মিত শক্তি ব্যবহার করে এবং অণুদ্রাব্য তেজস্ক্রিয় প্রক্রিয়া যেমন নিউক্লিয়ার জ্বালানী।
সাবমেরিন ব্যালাস্ট ট্যাঙ্কের ক্রিয়া
Submarines operate through specially designed systems that allow them to navigate underwater. These systems include ballast tanks, which control the sub’s buoyancy, and propulsion systems, such as propellers, that enable movement through water.
ব্যালাস্ট ট্যাঙ্ক কি ও কেন প্রয়োজন
নিমজ্জন ও উত্থাপনে ট্যাঙ্কের ভূমিকা
সাবমেরিনের নিমজ্জন ও উত্থাপনের কার্যকলাপগুলি ব্যালাস্ট ট্যাঙ্ক পরিচালিত করে। ট্যাঙ্কের মধ্যে একটি ভারসাম্যমাপী পদ্ধতি যুক্ত থাকে যা জল ও বাতাসের সাম্যতা নির্ধারণ করে। সাবমেরিনে দিয়ে হতে পারে বন্ধ হলে একটি প্রয়োজনীয় বা পর্যাপ্ত বিপদ ঘটাবে এবং সাবমেরিন উত্থান করলেও একটি সমস্যা হতে পারে। তবে ব্যালাস্ট ট্যাঙ্ক আপনাকে বাতাস ও জল কীভাবে ব্যবহার করতে হবে তা বলে দেয়, তাই ব্যালাস্ট ট্যাঙ্ক অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি উপযোগী যন্ত্র যা সাবমেরিনের পানি ও বাতাসের ভারসাম্য নির্ধারণ করে। Now that you have learned about the importance and function of the সাবমেরিন ব্যালাস্ট ট্যাঙ্ক, you can understand how it plays a crucial role in the overall operation of a submarine. With its ability to determine the balance between water and air, the ballast tank enables the submarine to submerge and resurface, allowing for safe and efficient navigation underwater. By effectively managing the water and air inside the tank, the submarine can manipulate its buoyancy and control its depth. This strategic use of the ballast tank is fundamental in the functioning of submarines and their ability to explore the depths of our oceans.ডুবোজাহাজের চলাচলের প্রক্রিয়া
সাবমেরিন শিপ বা ডুবোজাহাজ সমুদ্রের অধীনে চলতে পারে কিন্তু এটির চলাচল প্রক্রিয়া কীভাবে কাজ করে? সাবমেরিন দুনিয়ার সবচেয়ে কঠিন ও আবিষঙ্কর যন্ত্রগুলির মধ্যে একটি। সাবমেরিন সরসংক্ষেপে ধনুকে হত্তয়ার মতো ফর্সা হয়। যাতে সে ঝুঁকিপূর্ণ পরিবেশে সুরক্ষিত থাকতে পারে। সাবমেরিনে অতীত হাল ছাড়াও আকাশের চেয়েই পরিবেশের অবস্থায় পরিয়ায়ক্রমের বিদ্যুৎ বিড়ম্বনার জন্য বেশ কিছু নতুন এবং আমাদের জগতে আরও জটিল মেশিনারি মূলক তথ্য সংগ্রহ করতে পারবে।
পৃষ্ঠতল ও জলের নীচে গতিবিধি
সাবমেরিনের চলাচল প্রক্রিয়া একটি মজার ও নতুন লেভেলে ফর্সা। সাবমেরিনে কিন্তু সুখবরই জলপ্রবাহ সরা না। সাবমেরিনের অন্তর্ভুক্ত কম্প্রেসর আর কম্প্রেসড এয়ার সেলগুলি নগ্রাসকৃত তৈরী করে বাইপাস পদ্ধতিতে জলপ্রবাহকে চালিত করে এজন্য। এটি ফুসফুসের মতো শ্বাস নিয়ে যখন অন্তর্ভুক্ত ওজন কম করে সেখান থেকে জলপ্রবাহ সাবমেরিনের মধ্যবর্তী অন্তর্যত্রে অবস্থিত থাকে। এটি ধরে নেওয়া যেতে পারে যে সাবমেরিন প্রথমে উপরের জলের চেয়ে তুলনামূলক হাল থাকতে পারে কিন্তু জলপ্রবাহ করে প্রয়াসের মধ্যে বৃদ্ধি করে এবং নীচে গেলে প্রথমের চেয়ে কম পানিতে এগিয়ে মোড়ানো যেতে পারে।
নেভিগেশন ও স্টিয়ারিং পদ্ধতি
সাবমেরিনে যাত্রী পরিবহন পান না কেন ভবিষ্যতেও নেভিগেশন এবং স্টিয়ারিং প্রদানের জন্য একাধিক নীতি ও বিধান আছে। সাবমেরিনে নেভিগেশনে ব্র্যাচন পদ্ধতি ব্যবহারকারীদের সাহায্য করে যেখানে যাত্রীদের অবস্থান এলাকায় চিন্তা করতে পারে এবং অবস্থান নির্ধারণের সঙ্গে সাথে সাথে সাবমেরিন চালিয়ে যাওয়ার জন্য যে দিকে তারে বয়ে নেয়। সাবমেরিনে সর্বনিম্ন রাইডারেবিলিটি হয় যার সাহায্যে যে অবস্থান এক্সেস করা যাইতে পারে না উদাহরণ সীমিত অঞ্চলে যেখানে সাবমেরিন পানিতে ডুবে যাবার সম্ভাবনা রয়েছে।
প্রপালশন সিস্টেম ও শক্তি উৎস
সাবমেরিনে চলাচলের জন্য নিঘটা ও অন্যান্য চারপাশ করনা করা হয় যোগাযোগ সেতুর মধ্যে, যা ধাতুর মাধ্যমে উৎপাদিত করা হয়। প্রপেলার থেকে বিপরীত বাতাস পুষ করে সাবমেরিন চলাচল প্রক্রিয়া পায়। এটি সাবমেরিনের বিভিন্ন অংশগুলি সংযুক্ত করে একটি প্রপালশন সিস্টেম তৈরি করে যা চলাচলের সমস্ত নিমিত্ত সরবরাহ করে। আর সাবমেরিনের প্রধান শক্তি উৎস হলো বৈদ্যুতিন ব্যাটারি ও জেনারেটর যা সাবমেরিনের সরবরাহকৃত বিদ্যুত তৈরি করে। এই বিদ্যুত ইঞ্জিন জনিত সরবরাহকৃত বিদ্যুতি ব্যবহার করে সাবমেরিনের সকল যন্ত্র চালিয়ে যায়।
সাবমেরিনের সেন্সর ও যোগাযোগ
Submarines operate through sensors and communication systems, allowing them to function underwater. These advanced technologies enable submarines to navigate, detect targets, and communicate while staying submerged.
সোনার সিস্টেম ও ইকোলোকেশন
পেরিস্কোপ ও অন্যান্য দৃষ্টি সহায়ক উপকরণ
অভ্যন্তরীণ ও বহিঃস্থ সংকেত প্রেরণ
জীবনধারণ ও নিরাপত্তা ব্যবস্থা
Submarines operate by using a combination of buoyancy, propulsion, and ballast systems, allowing them to submerge and navigate underwater. They rely on advanced technology and skilled crew members to control their depth, speed, and direction, making them highly efficient and secure vessels for various underwater missions like exploration or defense.
জীবনধারণ ও নিরাপত্তা ব্যবস্থা সাবমেরিনের চালক পদ্ধতির অগ্রশ্রেণী এবং খুবই গুরত্বপূর্ণ। সাবমেরিনে জীবনধারণ ও নিরাপত্তা ব্যবস্থা গুলি যানবাহনের কার্যকর চালক হিসেবে অনস্বীকার্য গ্রহণ করে।
জীবনসহায়ক সিস্টেমের ব্যবস্থাপনা
সাবমেরিনের জীবনসহায়ক সিস্টেম সম্পর্কে আলোচনা করতে গিয়ে হয়তো এটি কিছু জটিল প্রয়োজন। জীবনসহায়ক সিস্টেমের ধারণাগুলি খুবই কাঠিন্যপূর্ণ ও বিশেষত গুরুত্বপূর্ণ।
- জীবনসহায়ক সিস্টেম অনেকগুলি মেছানিজম, ম্যান এবং সরঞ্জাম থেকে গঠিত হতে পারে। এগুলির মধ্যে মহাশূন্য সাবমেরিনের সার্বিক পরিবেশের জন্য প্রয়োজনীয় বাতাসের প্রবাহন, ওয়াটার জরিপ, খাদ্য সরঞ্জাম ও সুখ চাহিদাগুলি থাকে। জীবনসহায়ক সিস্টেম একজন টেকনিশিয়ান কর্মীর অনধিকারিত পরিচালনা ও পরিচালিত হতে পারে মানুষ নিয়ন্ত্রণ উপাত্ত অথবা কম্পিউটার সূচকপ্রণয়ন সিস্টেমের মাধ্যমেও চলাচল করতে পারে।
- সাবমেরিনের পণ্য সরবরাহের জন্য প্রয়োজনীয় তথ্যগুলি হিসাবে সেন্ট্রাল কম্পিউটার সংকুচিত করে প্যাকেজ করে প্রেষিত করার জন্য অন্যভাবেও ব্যবহৃত হতে পারে।
সাবমেরিনে অগ্নি নিরাপত্তা ও বিপর্যয় ব্যবস্থাপনা
সাবমেরিনে অগ্নি নিরাপত্তা ও বিপর্যয় ব্যবস্থাপনা খুবই গুরুত্বপূর্ণ সিস্টেম। এই সিস্টেম সাবমেরিনের সকল অগ্নিশিল্প সরঞ্জামের নিরাপত্তা ও স্থানগত পরিবেশ নিয়ন্ত্রণের জন্য উপয়োগী।
- সাবমেরিন একটি অটোম্যাটিক অগ্নি নিরাপত্তা ব্যবস্থা রাখে যা অগ্নি আগুনের সময় সঠিক পদক্ষেপ নেওয়া সিদ্ধান্ত নিয়ন্ত্রণ করে।
- সাবমেরিনের সংযোগিতা সান্দর্ভিক তথ্য দ্বারা অগ্নি নিরাপত্তা পাওয়া যায় যেমন ক্ষেত্রের জন্য কয়েকটি উপায়ের মধ্যে একটি হলো মর্মান্তিক বাণী নির্দেশিকা ও আদেশ প্রেরণ করা। উচ্চ অভিজ্ঞতা সহ এবং কম্পিউটার সিস্টেমও ব্যবহৃত হতে পারে সংরক্ষণায়ত্নে, সাবমেরিনিটি ম্যান ও পরিচালকের মাধ্যমে কী করছে এবং কোন ধারণা নিয়ন্ত্রণে রয়েছে তা অবলম্বন করে।
সাবমেরিনের অগ্নি নিরাপত্তা ও বিপর্যয় ব্যবস্থাপনা সাবমেরিনের স্থানগত পরিবেশ আরও নিরাপদ ও সুরক্ষিত করে। এই সিস্টেম সাবমেরিনকে মুক্তি দেয় ভয়ানক দুর্ঘটনা দীর্ঘদিনের জন্য ঘরানোর জন্য একটি চাহিদাও বহন করে।
ক্রু ও যান্ত্রিক নিরাপত্তা পদক্ষেপ
সাবমেরিন চার ক্ষেত্রে ক্রু ও যান্ত্রিক নিরাপত্তা পদক্ষেপের জন্য সরঞ্জাম রয়েছে:
- সাবমেরিনে একটি তল নেটওয়ার্ক রয়েছে যা বায়ুর মধ্যে বিশ্রাম গ্রহণের সময়ে শব্দ প্রসারিত এবং শোনার জন্য ব্যবহৃত হয়।
- সাবমেরিনে স্টেট অব দ্য আর্ট টেকনোলজি এবং অন্যান্য বিভিন্ন যান্ত্রিক পদক্ষেপ রয়েছে যা অভিজ্ঞ ক্রুদের দ্বারা নিরাপত্তা ও আনুগত্য বিষয়ে সাবমেরিনকে বহন করে।
- সাবমেরিনে নিরাপত্তা ও অভিজ্ঞতা LLC এবং LLZ দ্বারা একটি বিক্ষোভসম্পন্ন গ্রহণ ব্যবস্থা রয়েছে। এটি সাবমেরিনের সর্বমোট স্থানগত নিরাপত্তা ও বিক্ষোভও নির্দেশ করে এবং আনুগত্য সুনিশ্চিত করে এটি উচ্চ ও ঠিকানা ডিজাইনের ভিত্তিতে চলতে সক্ষম হয়।
- এছাড়াও অন্যান্য যান্ত্রিক নিরাপত্তা পদক্ষেপ থাকে যা সাবমেরিনের বিভিন্ন কাজের সুরক্ষিত ও নিরাপদ থাকার জন্য সহায়তা করে, যেমন যন্ত্রিক নিরাপত্তা পরিকল্পনা এবং জাতিয় নিরাপত্তা পরিকাল্পনা।
সাবমেরিনে সহায়ক যান্ত্রিক নিরাপত্তা পদক্ষেপ বিভিন্ন রক্ষা সংস্থ
সাবমেরিন কিভাবে কাজ করে: জাহাজ সঞ্চালন
Submarines work by using special equipment to navigate underwater, including propellers and ballast tanks. These tanks are filled with water or air to control the submarine’s depth, allowing it to dive and resurface as needed.
সাবমেরিনগুলি মানবকে সমুদ্রের গভীর নীচে যাওয়া সুযোগ দেয়। তারা সামগ্রিকভাবে সামাজিক, বৈজ্ঞানিক এবং স্বাভাবিক জীবনে গভীরতার সমস্যাগুলোর অভিন্ন সমাধান প্রদান করে। ডুবোজাহাজ চালনার প্রাথমিক প্রশিক্ষণ ও জটিলতা, মিশন পরিচালনা ও দীর্ঘমেয়াদী অভিযান নির্বাহ এবং আপৎকালীন প্রস্থান প্রণালী ও উদ্ধার পরিকল্পনার মধ্যে সাবমেরিন কাজ করে যা তাদের একটি স্বাভাবিক জীবন আর্থিক ও রাষ্ট্রীয় অস্তরণার চরম নির্জন যোগাযোগ মাধ্যম হিসেবে সাবমেরিন চালনার কার্যকারতা,
ডুবোজাহাজ চালনার প্রাথমিক প্রশিক্ষণ ও জটিলতা
সাবমেরিনের সাথে যাত্রীদের সুরক্ষা এবং সহায়তা জন্য প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়। যাত্রীদের জন্য ডুবে যাওয়া জন্যে এই ট্রেনিংগুলি প্রয়োজন। সাবমেরিন একটি সহজ নয়, তার একটি প্রচলিত পদ্ধতিতে চালনা করা হয়। এটির জন্য যাত্রীদের ডুবোজাহাজের সাথে জটিলতা পড়া দরকার, যা সহজভাবে প্রশিক্ষণ দ্বারা অর্জন করা হয়।
মিশন পরিচালনা ও দীর্ঘমেয়াদী অভিযান নির্বাহ
সাবমেরিন যখন একটি বিশেষ অবস্থায় থাকে, যেমন যুদ্ধের সময় বা গোপন অভিযানের সময়, তখন মিশন পরিচালনা এবং দীর্ঘমেয়াদী অভিযানের উপর কেন্দ্রিত হয়। সাবমেরিনের দ্বারা ক্ষুদ্র অঞ্চলের একটি লক্ষ্যের সমালোচনা ও নির্ধারণ, অগ্রগতির পরিচালনা, শত technique এবং সাবমেরিনের বাইরে চিহ্নিত communicationবিধান ব্যবস্থাপনা এই কার্যক্রমগুলি শিক্ষণাগারে অভ্যন্তরীণ করা হয়
আপৎকালীন প্রস্থান প্রণালী ও উদ্ধার পরিকল্পনা
সাবমেরিন প্রয়োগবিধির মাধ্যমে অস্বাভাবিক সময়ে (যেমন যুদ্ধ অবস্থায়) সাবমেরিনগুলিকে সহায়তা প্রদান করে উদ্ধার করা হয়। তবে এই আপৎকালীন ভিজিলের প্রস্থান কার্যক্রমটা অত্যন্ত জটিল এবং উদ্ভাবনী পরিকল্পনা প্রয়োজন। সাবমেরিন উদ্ধার পরিকল্পনা নির্ধারণ করার জন্য শিক্ষণাগারে বিশেষ শিক্ষা প্রদান করা হয়।
Credit: www.youtube.com
Frequently Asked Questions For সাবমেরিন কিভাবে কাজ করে | How Do Submarines Work?
How Is Submarine Made?
A submarine is made using a process of construction where various materials are assembled and welded together to create a watertight vessel that can operate underwater. The construction includes the installation of propulsion systems, control panels, and navigational equipment.
How Do Submarines Float And Submerge?
Submarines are able to float or submerge by controlling the amount of water inside their ballast tanks, which changes their overall buoyancy.
What Powers Submarines Underwater?
Submarines use a combination of diesel engines or nuclear reactors to power turbines and generate electricity, which is then used to power electric motors that drive the propellers.
Conclusion
Submarines are fascinating machines that operate on unique principles. By controlling buoyancy and using various propulsion systems, they can navigate the depths of the ocean and perform various missions. Understanding how submarines work gives us a glimpse into the remarkable engineering behind these underwater vessels.
So next time you see a submarine, remember the complex mechanisms that enable it to explore the deep sea.