শবে বরাত ইসলামের একটি মহান বিশেষ রাত। এটি মুসলিমদের অনেক গুরুত্বপূর্ণ রাত এবং ইমান আর মানবিক নাতেকদের জন্য অনক্ষর। এই রাতে মুসলিম ভাইবোনেরা ইবাদত করে, তাদের গুনাহ মাফ করতে এবং আল্লাহর দরবেশ পেতে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ফজিলত পান। আসুন আমরা জানি শবে বরাতের জন্য কিভাবে এটি সঠিকভাবে পালন করতে হবে।
শবে বরাত কি
শবে বরাত আল্লাহর দরবেশ পেতে অনেক বরকতময় একটি রাত। এটি মুসলিমদের প্রতিবছরের পরের 14শে শাবান মাসের বৃদ্ধিশূন্য রাত। শবে বরাতে মুমিনদের গুনাহ মাফ হয় এবং তাদের ও তাদের পরিবারের জন্য বড়দিন পেয়ে থাকার আশা পায়।
শবে বরাত উপলক্ষে ইবাদত
শবে বরাতে ভাইবোনেরা নামায পড়তে থাকেন, কুরআন পড়তে থাকেন, মনোনিয়মিত ইবাদত করেন এবং দুরুদ শরীফ পড়েন। অতিরিক্ত, মুসলিমদের দেরী না করে ইবাদত করা উচিত, আর তাদের মধ্যে কর ধৃতি এবং আগ্রহ থাকা উচিত।
শবে বরাত গুনাহ মাফ হওয়ার ফজিলত
আল্লাহ তাআলা এই রাতে তার বান্দাদের গুনাহ মাফ করেন। তাই মুসলিম ভাইবোনেরা এই রাতে তাদের মন্দ কাজ, গুনাহ এবং অশুভ ক্রিয়াগুলি ত্যাগ করতে চাইবেন। যাদের কয়েকটি গুনাহ অন্যায় নাযুবিদ্বেষী ক্রিয়া আব্দাল এবং মুকর্দিয়কের রূপে গণ্য।
শবে বরাতের দোয়া
শবে বরাতে দোয়া করা বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ। মুসলিমদের এই রাতে তাদের সব দোয়া গ্রহণ হয়। মুসলিম ভাইবোনেরা শবে বরাতে আল্লাহর কাছে তাদের পরিবার, সমাজ, দেশ এবং স্বপ্নগুলির জন্য বরকত ও বিপদ মুক্ত হওয়ার দোয়া করেন। তাদের দোয়ার মাধ্যমে তাদের দোয়া গৃহীত হয়ে তাদের জীবনে বিশেষ সম্মান পায়।
শবে বরাতের আমল
শবে বরাত উপলক্ষে মুসলিমদের অনেকগুলি আমল আছে। কয়েকটি অন্যতম আমল হল:
আমল | ফজিলত |
---|---|
নামায পড়া | মুকিয়ামের দিন পান এবং গুনাহ মাফ করা |
কুরআন পড়া | সকল মুকিয়ামের বিপদ থেকে রক্ষা পান এবং হাসানাত কয়েকগুনা বাড়ানো |
দুরুদ শরীফ পড়া | সকল আমলের উত্তমা পেয়ে এবং পাপ ক্ষ্যাত করতে সাহায্য করা |
গোসল করা | দুইটি জান্নাতের দরজা তারাতারি খুলে আল্লাহর পক্ষ থেকে হুকুম পাওয়া |
শবে বরাতের আমলের উপর মেহমানবাজি
শবে বরাতের সময় মুসলিম ভাইবোনেরা প্রাণি হাথে ডাকতে থাকেন। গরুর মাংস এবং ইত্যাদি দানও করেন। এটি আল্লাহর পারস্য পেলেন এবং তাদের ধনচ্যাক্র বিপরীত করে না। এছাড়াও শবে বরাত উপলক্ষে মুসলিমদের আসল ভাইবোনের দরবেশ পেতে উচিত এমন কার্য বিবেচনা করা উচিত।
Credit: www.youtube.com
Credit: www.shomoyeralo.com
শবে বরাতের ফজিলতে বিপদ ও জয়
ইসলাম শবে বরাতের বিষয়ে বিপদ বরাধর পেয়ে থাকে। এই দিনে পর্যবেক্ষণগ্রহণ হয়, যেমন সাহাবীরা এই গুরুত্বপূর্ণ রাতে সকল আহ্ল কিতাব গ্রহণ করেন।এ ব্যপারে ইবন তাইমিয়ার মন্নিত মতানুযায়ী হয়তো এটি দলীল হতে পারে শবে বরাত ফজিলত একজন অল্পমুধ্যে ভাউয়াল কিংবা বিমুধ্যের দাবি প্রকট করার জন্য।
শবে বরাত উপলক্ষে কারিয়ের বিপন্ন কোন ইবাদত নেই
শবে বরাণের আমল এমনি কিছু মুখ্য আমল তুলনামূলক। শবে খয়র বা শবে জুম্ ইত্যাদি রাত নয়, তাই এই রাতে কোন ইবাদত সম্পূর্ণ হয় না। তবে বুঝতে হয় যে শবে বরাতের মধ্যে অনেকগুলি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ আমল বিদ্যমান।
সমাপ্তি
শবে বরাত মুসলিমদের অত্যন্ত বিশেষ রাত এবং এটি অনেক বেশি ফাজিলত ধারণ করে। এই রাতে দুরুদ শরীফ পড়া, প্রার্থনা করা এবং আল্লাহর দরবেশ পেতে অনেক সুযোগ পেয়ে যায়। তাই এই রাতে মুসলিম ভাইবোনেরা সঠিকভাবে এই বিশেষ রাতটি পালন করতে চাইবেন এবং আল্লাহর বরকত এবং আনন্দ অর্জনের অদম্য সুযোগ পাবেন।