জুমা পরম্পরাগত ইসলামী যাত্রা, ধর্মীয় অনুষ্ঠান ও সামাজিক একটি গুরুত্বপূর্ণ বাদের দিন। জুমার নামাজ এমন একটি নামাজ যা মুসলিমদের সাপ্তাহিক প্রয়োজনীয়তা হিসাবে পড়তে হয়। এই লেখায়, আমরা জুমার নামাজ সম্পর্কে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সংগ্রহ করবো।
Credit: m.facebook.com
জুমার নামাজ কত রাকাত পড়তে হয়?
জুমার নামাজটি মধ্যে আপনার কতটা রাকাত পড়তে হয় সেটি ওযুক হয়। জুমার নামাজ পড়ার জন্য মানসিক ওযুক ও কৈফিয়াতি ওযুক প্রয়োজন। জুমের নামাজে পড়ার কারণ এটি নিয়মিত যৌথ জমা হতে হয়, যাতে জমাতের নিবেদিত সকল বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে অর্থপূর্ণ মনোয়োগ থাকে।
জুমার নামাজ পড়ার নিয়ম
জুমার নামাজ পড়ার নিয়মগুলি নিম্নলিখিত:
- আপনাকে প্রথমে নিষিদ্ধাচার দূর করতে হবে ও কাপড় পরিষ্কার ও পবিত্র করতে হবে।
- সূরা আল জুমআ হতে হয়।
- হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর পর খুলিসের মতো বক্তব্য পড়তে হবে।
- নীল একটি পদার্থ হিসাবে মিম্বরের ধাপ পড়বে লেন্দা বা টাইল
- হতে হবে একটি দোয়া পড়া।
- প্রতিটি মাসদ ব্যক্তির জন্য ধাপ থাকবে।
Credit: www.youtube.com
জুমার নামাজের ফযীলত
ফযীলত | বর্ণনা |
---|---|
ইমামের দরবারে হাজির হতে ইমামের সাথে জুমাতে নামাজ পড়ার আদেশ দেওয়া হয়েছে। | জুমাতে করা প্রত্যেকটি সূরা তিলাওয়াতে সমম্ভব হতে হবে। |
জুমা নামাজে ওযু করতে গিয়েছেন, তাই জুমাতের বঙ্গানুসারে নামাজ আদায় করবেন। | জুমা বিশেষজ্ঞদের জন্য নামাজ পড়ার ক্ষেত্রে সর্বাধিক ফযীলত প্রাপ্তি হয়। |
জুমার নামাজ আদায়ের পরিনতি হলো সাতটি হ্যারামক রোগাণ ছাড়া । | জুমার নামাজে অংশগ্রহণ করা দ্বারা লাভবান মুসলিমদের সূর্যের উজ্জ্বলতা ছড়ালো। |
কারভাগে জুমার নামাজ পড়ার নিয়মগুলি রয়েছে। | বিশেষজ্ঞরা জুমায় উঠলে উপভোগ করার জন্য একটি অটোমেশন প্রেরণ করেন। |
এই সংক্ষিপ্ত লেখাটিতে আমরা আপনাকে জুমার নামাজ সম্পর্কে কিছু তথ্য দিয়েছি। জুমার নামাজ সেবার মাধ্যমে মুসলিমদের আনন্দ এবং শান্তি প্রাপ্তি হয়। একজন মুসলিম হলে প্রতিদিন জুমার নামাজ পড়ার চেষ্টা করা উচিত।
আপনি যদি সম্পূর্ণ মানসিকতা ও কৈফিয়াতি ওযুক সপ্রদায় অনুসরণ করে জুমা পড়তেন, তাহলে মুহাম্মদ (সাঃ) প্রবৃত্তির উত্তীর্ণ হয়ে উঠলেন।