জুমার নামাজ হলো ইসলামি ধর্মের পাঁচটি ফরয নামাজের একটি যা মুসলিমদের শুক্রবারে আদায় করতে হয়। এই নামাজের পড়ার প্রথম বাংলা ভাষায় ব্যাখ্যা করেন হত্তয়া তাবীয়ী।
Credit: m.youtube.com
জুমার নামাজের কয়টি রাকাত পড়তে হবে?
জুমার নামাজে মুসলিমগণ ৪ রাকাত নামাজ আদায় করবেন। একটি খুতবা এবং নামাজের মধ্যে সময় হতে ইমাম খুতবা পড়ার জন্য মুনাফিকদের পিছনের দিকে নামাজ পড়ানো হয়। খুতবার পূর্বে প্রত্নতে ইমামের সাথে সাফ করে চলা প্রযাঃয় করা হয়।
জুমার নামাজের নিয়ম
জুমার নামাজের প্রথম তিনটি রাকাতে ইমাম সমেত সাবেক মুসলিমগণী ব্যস্ত থাকেন। চতুর্থ রাকাতে তাঁরা তিনবার সানা পড়েন এবং তাদের শেষে তাঁরা ইমামের ইমামা করে অদাতুল কুরবা পড়েন। যা ইমামের সাথে হত্বিসাগর হতে হয়।
জুমার নামাজে পড়তে অংশগ্রহণ করার জন্য ইমামের নরামা বার্তা করার প্রয়োজন নেই। অংশগ্রহণ করলে জুমার নামাজ আদায় হবে। জুমার নামাজের শেষে ইমাম খুতবা দেন এবং অদাতুল কুরবা পড়েন।
Credit: bn.quora.com
জুমার নামাজের ফজিলত
জুমার নামাজের ফজিলত বেশি উল্লেখযোগ্য। জুমার নামাজ ৭০ পাহারায় মাফ হয়। তাই যদি কেউ জুমার নামাজ না পড়ে তাহলে তার জন্য একটি খুবই বড় পাপ হয়।
জুমার নামাজ পড়ার পরিবর্তন সম্পর্কে
জুমার নামাজ পড়ার সময় যদি ভূমিকে আক্রান্ত হয়ে যায় অথবা প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে জুমার নামাজ আদায় করা অসম্ভব হয় তাহলে অন্যদিকে অতিরিক্ত তিনটি রাকাত সকল নামাজ পড়তে হয়।
১ম রাকাত | ২য় রাকাত | ৩য় রাকাত | ৪র্থ রাকাত |
---|---|---|---|
সূরা ফাতিহা এবং কোন একটি সূরা | সূরা ফাতিহা এবং কোন একটি সূরা | সূরা ফাতিহা এবং কোন একটি সূরা | সূরা ফাতিহা এবং কোন একটি সূরা |
জুমার নামাজের শর্তসমূহ
- মুসলিম হতে হবে।
- পুবেয়ান হতে হবে।
- আকাল হতে হবে।
- একাত্তর বছর হতে হবে।
- মনে হতে হবে।
এই সব শর্তগুলো পূরণ করে থাকলে কেউ জুমার নামাজ আদায় করতে পারবেন।
কুছো উপকারিতা জুমার নামাজের
জুমার নামাজের পাঠকে বছরের একদিন বারিয়ে জিকিরের পিন আলো অর্জন হবে। এছাড়াও ভালো করে শবে জুমা পীর পাবে। জুমার নামাজ আদায়ের ফলে সামাজিক ইতিহস বিনির্মাণ হবে এবং মুসলিমদের আল্লাহর নিকট বেশ বরকত পাবে।
You have observed very interesting points! ps nice site.Raise your business