কোরআনের অপর নাম কি?

সময় চলে গেছে, তবে আল-কোরআন এখনো মানবিক বইয়ের অপরিহার্য অংশ। এটি গভীর মধ্যে মিলিত আধ্যাত্মিকতা, সাহিত্যিকতা এবং প্রাক-ইসলামিক সংস্কৃতির সমন্বয়ে অর্থবহ হলেও, এর সম্পর্কে প্রায় অজ্ঞতা বা নিষ্ঠুরতা আছে।

কয়েক শতাধিক সাল আগে ইসলাম ধর্মের আগমন এবং অবতারণার পর কোঈ শিক্ষামূলক ও প্রবাহমূলক প্রথার বক্তব্য নন। কিন্তু ইসলামী উদ্যানণে অতীতে তেমন শিক্ষামূলক ও প্রবাহমূলক প্রথার বক্তব্য উপজীবিত হ’ল।

এই প্রবাহমূলক দশা আশ্চর্য় নয়, কারণ এই পবিত্র বইটি আমাদের মধ্যে সময় চলেছে বলে ছাড়াও বইটির মধ্যে সাধারন নেতিবাচক বাণী এবং গন্ধের অপর নামও আছে। এই অপর নাম প্রায়শই অজানা রয়ে গেল। তবে বইটির অপর নাম হল – “অন্তিম নবীর বাণী”।

আল কোরআন ১১৪ সূরার মধ্যে এদের নাম উল্লেখ করেছে। এই নামগুলি একটি সুন্দর দরজায় মডার্ন জীবনের চালক বিচার করার সাথে সাথে এন্টারটেইনার এবং ধর্মীয় অনুগামীদের জন্য গভীর অতীত দিয়ে আনছে।

Credit: www.facebook.com

Credit: bn.quora.com

কয়েকটি কররআন অপর নামের অর্থ

1. কোরআনের একটি অপর নাম হল “উভয় মহাবিপত্তির মাপকটিগুলি”। এটি সূরা আহলে হাদিশের উপর শ্রেষ্ঠ উল্লেখ।
2. আরেকটি নাম হল “বাধ্যতামূলক কর্মসন্ত্যাস”। এটি অনুসরণীয় চরিত্রকে বুঝানোর প্রয়োজনীয়তা উল্লেখ করে।
3. আল কোরআনের একটি সূরা নামকরণে “শক্তিশালী” নামটি ব্যবহৃত হয়েছে। এটিতে আল্লাহর অতিশয় ক্ষমতাসম্পন্নতার স্বীকৃতি পাওয়া যায়।
4. আরেকটি নাম হল “জ্ঞানী”। এটি আল্লাহর সর্বাধিক জ্ঞানময় বইকে বোঝায়।
5. অপর একটি নাম হল “দানশীল”। এটি আল্লাহর উপকারিতা ও উদারতা ব্যক্ত করে।
6. নাম হল “সত্য”। এটি বইটির প্রতিটি বাক্যে আল্লাহর সত্যতার সন্মুখে প্রয়োজনীয়তা প্রকাশ করে।

কোরআনের আরও কয়েকটি অপর নামও আছে, যেগুলি মূলত আল্লাহর গুনাবলীগুলি বর্ণনা করে। এগুলি মানবিক সমাজে উন্নত জীবন প্রদান করার জন্য গুরুত্বপূর্ণ।

এই ব্লগ পোস্টের মাধ্যমে, আল-কোরআনের অপর নামগুলির গুরুত্ব ও তাদের পরিচয় সম্পর্কে আপনার জ্ঞান বৃদ্ধি করতে চেয়েছি। এই বইটি সুন্দর একটি সাহিত্যিক কার্য, ধর্মীয় প্রাচীনতা এবং সমস্ত মানবতা বিষয়ক ঠিকানায় রয়েছে। মানবকে ইসলামের গভীর অতীতে আনতে এই বইটি রাণীপদা হয়ে উঠছে।