ইসলাম হলো একটি শান্তিপরায়ণ ধর্ম যা ইহুদি ব্রাহ্মণধর্ম থেকে প্রবৃদ্ধি লাভ করে। এটির শক্তিশালী আরাবী গ্রন্থগুলি — কোরআন ও হাদিসে মোহাম্মদ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর উক্তি দ্বারা নির্ধারণ করা হয়েছে। আমরা যারা ইসলাম পালন করি, তাদের জীবনধারা, পরামর্শ ও সংস্কৃতির একটি মূল অংশ হিসাবে শান্তি ও সদ্বিতীয়তা মতবাদী হচ্ছে।
Credit: www.facebook.com
কোরআনে শান্তির প্রশংসা
কোরআন, প্রতিষ্ঠানগত ও ব্যক্তিগত শান্তির উদ্দেশ্যে অনেকগুলি উক্তি করে। কুরআনে বারবার ‘আল্লাহ হয়ার কারণে’, ‘শান্তির পথে’, ‘শান্তির চাহিদায়’, ‘আরাম ঘর’, ‘শান্তির জন্যে প্রচুর পথ’, ‘শান্তিকে অত্যন্ত উচ্চতা’ ইত্যাদি উক্তিগুলি পাওয়া যায়। আরও কিছু উদ্দীপনা হলোঃ
- অনুশাসনগ্রহণ: কোরআন বলছে, “হে মানুষগণ, যদি ঈমান এবং আরাম প্রচুর পথ এবং শান্তি চান তবে আপনারা যাদেরই আগে নিয়োগ দিয়াছে, তাদের সাথে মেনে চলুন।” (সূরা আন-নিসা, আয়াত 75)
- মুসলিম ভাইয়ের উপকারে কাজ: আরও একটি উক্তি অনুসরণ করছেন, “এবং বিশেষরণে সে ব্যবধানহীন ও শান্তিপ্রিয় সমাজের বাধ্যতামূলক বৈশিষ্ট্য প্রদর্শন করলে উত্তম হয়।” (সূরা আল-হাশর, আয়াত 10)
- সংঘর্ষ পরিহারের উপায়: বহুবিধ সংঘর্ষ এবং বিবাদ দূর করার জন্য আপনার বিচারে এলেন, “স্বাস্থ্যশক্তি অর্জনের লড়াইয়ে নিক্ষেপ করা যায় না কেন, তা চেষ্টা না করা যায় না।” (সূরা বাকারা, আয়াত 216)
মোহাম্মদ (সাঃ) এর সন্দেশ শান্তিপূর্ণ জীবনের জন্য
মোহাম্মদ (সাঃ) হলেন ইসলামের সংস্থাপক এবং মুসলিমদের প্রধান নবী। তিনি একনিষ্ঠ স্বর দিয়ে শান্তি ও সদ্বিতীয়তা নির্মাণের পথ প্রদর্শন করেছেন। তাঁর উদ্দেশ্য ছিল মানবতার মধ্যে সাহায্য এবং সহানুভূতির বাড়ানো। আপনার জন্য কিছু উদ্দীপনাঃ
- সদ্বিতীয়তা এবং মধুর বল: মোহাম্মদ (সাঃ) বলেন, “প্রতিটি প্রাণীকে মধুর মতো মন্দ কথা থেকে দূরে থাকবেই উত্তম হয়।” (সহীহ বুখারী, হাদিস 6016)
- শান্তিপূর্ণ সমাজ নির্মাণ: তিনি আপনাকে বলেন, “আবার আল্লাহ (আমার সাথে) মোচন বা পুনঃসংগঠন করেছেন যাতে করে আমি সচেতন কিছু করতে পারি।” (সহীহ বুখারী, হাদিস 6857)
- অনুশাসন ও সদ্বিতীয় শিক্ষা: তিনি বলেন, “আবার সে (জান্নাতে) ভর্তি করা হচ্ছে যিনি লোকের হিতের স্বার্থে নিজেকে অশ্রুরোধে আবদ্ধ করে দিতে পারে।” (সহীহ বুখারী, হাদিস 6019)
Credit: epaper.deshrupantor.com
ইসলাম শান্তির ধর্মের দূর্দান্ত উপকারগুলি
উপকারগুলি | বর্ণনা |
---|---|
ইসলামিক শান্তি ও সদ্বিতীয়তা হলে অশ্রু, যন্ত্রঙ্ক ও যন্ত্রটি নেই। | মানুষের মধ্যে ভাতৃত্বপূর্ণ বন্ধুত্ব এবং স্নেহ উদ্ধার হয়। |
ধর্মের বিষয়ে তীব্র বিবাদ ও সংঘর্ষ নেই। | ইসলাম বিশ্বাসীদের মধ্যে ধর্মপ্রতি সহনশীলতা ও সহিষ্ণুতা জন্মায়। |
সমাজে শান্তির পরিবেশ সৃষ্টি হয়। | ইসলামিক মূল্যবোধ ও নৈতিকতার ফলে বিদ্যালয়, কলেজ, উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান ইত্যাদি শান্তিপূর্ণ হয়। |
সম্পর্কিত হতে পারে
- ইসলামের বিশ্বাস ও আরাম
- ইসলামের বিশ্বাস ও শান্তি
- ইসলামে শান্তির গুরুত্ব
- আমাদের দায়িত্ব ভারতে শান্তি ও সকলের ভালবাসা তৈরি করা
গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ
- দ্বিতীয় ব্যাংকের পুরোপুরি ফ্রি এন্ড “
- স্টেভ সংলগ্নে PCOS ও ডায়েবেটিসাসে কীভাবে
- অখেলে ডাউন লো-টোল মধ্য শ্রেণিতে
- আছি? কটাক্ট লেন্স
- আরেকডান্ডুর সেহজাদারা ছিল তিন্তিনি বছরে
মোহাম্মদ (সাঃ) এর উক্তি দ্বারা আমরা জানাচ্ছি যে ইসলাম একটি শান্তিপরায়ণ ধর্ম এবং কোরআন এবং হাদিসে শান্তির প্রশংসা করা হয়েছে। এই বিষয়টি সম্পর্কে এমনকি কিছু বিধান ও নিষেধ লিখিত রয়েছে। ইসলামি সংস্কৃতির এই মূল সূত্রগুলি মানুষের মধ্যে একটি শান্তিপূর্ণ ও সদ্ব